1. admin@dainikgoyendarchokh.com : goyadmin :
দুমকির বিভিন্ন বাজার থেকে উধাও সয়াবিন তেল - দৈনিক গোয়েন্দার চোখ
শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ০৫:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নীলফামারীতে ৫৬ বিজিবির অপরাধ দমন,গরু চোলাচালান ও চামড়া পাচার রোধে সংবাদ সম্মেলন। ডোমারে এ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু করলেন জমিয়ত মহাসচিব মাওলানা আফেন্দী হাকিমপুরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা ফুলবাড়ীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদৎবার্ষিকী পালিত ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ নিয়োগঃ ন্যায়বিচারের মহা যুদ্ধে এসপির অবিচল দৃঢ়তা পার্বতীপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে এনসিপি নেতা তরিকুল আটক ডোমারে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী পালিত খানসামায়  শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত বোয়ালখালীতে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের উদ্বোধন ফুলবাড়ীতে শত বছরের কবরস্থান রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন

দুমকির বিভিন্ন বাজার থেকে উধাও সয়াবিন তেল

  • প্রকাশিত: সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২৪ বার শেয়ার হয়েছে

দুমকি প্রতিনিধি : পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলায় হঠাৎই খোলা বাজারে সয়াবিন তেলের সংকট তৈরি করা হয়েছে। কোম্পানিগুলো কারসাজি করে এমনটি করেছে বলে সংশ্লিষ্টদের ধারণা।

সোমবার (৯ই ডিসেম্বর) সোমবার দেশের বিভিন্ন জেলায় বাড়তি দামেও সয়াবিন তেল পাননি অনেক ক্রেতা। পবিত্র মাহে রমজানকে সামনে রেখে এখন থেকেই সংকট তৈরির চেষ্টা শুরু হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সেই পুরোনো চেনাজানা সিন্ডিকেট বাজার থেকে বাড়তি মুনাফা হাতিয়ে নিতে কারসাজি শুরু করেছে। মিল পর্যায় থেকে তেলের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে ডিলারের কাছে সরবরাহ কমিয়েছে। এতে ডিলার থেকে খুচরা বাজারে সরবরাহ কমেছে। তাই বাড়তি দামেও চাহিদামতো তেল পাচ্ছেন না খুচরা বিক্রেতারা। এতে বাজার থেকে এক প্রকার উধাওই হয়েছে বোতলজাত সয়াবিন তেল।

তেল না পেয়ে বিপাকে পড়ছেন ভোক্তারা। দুমকি উপজেলার বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে ক্রেতা ও ভোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে সয়াবিন তেলের সংকটের বিষয়টি জানা গেছে।

সয়াবিন তেলের এই সংকটে বিপাকে পড়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েই। বাজার করতে আসা অনেক ক্রেতা তেল কিনতে এসে খালি হাতেই ফিরছেন। কেউ কেউ সয়াবিন তেল না পেয়ে কিনে নিচ্ছেন রাইস ব্র্যান তেল ও শরিসার তেল, একাধিক কাঁচাবাজারের বিভিন্ন মুদি দোকান ঘুরে দেখা যায়, দোকানে কোনো বোতলজাত ভোজ্যতেল নেই। এক-দুই বা তিন লিটারের বোতলজাত তেল কয়েকটি দোকানে পাওয়া গেলেও পাঁচ লিটারের তেল খুবই সীমিত।

অনেক দোকানি শুধু নিয়মিত ও পরিচিত ক্রেতাদের কাছে তেল বিক্রি করছেন। সংকট দেখিয়ে ভোক্তার কাছে অতিরিক্ত দাম নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে খোলা বা লুজ তেল বিক্রি করছেন অনেক দোকানি বেশী দামে, তবে অনেক দোকানে সূর্যমুখী ও রাইস ব্র্যান তেল (চালের কুড়ার তেল) পাওয়া যাচ্ছে। সয়াবিনের সংকটে এসব তেলের চাহিদা বেড়েছে।

বাজারে খুচরা বিক্রেতারা জানান, সংকট দেখিয়ে এক সপ্তাহের ব্যবধানে খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েল লিটারপ্রতি ১০ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে খোলা পাম অয়েল কেজী প্রতি ১৭০-১৭৫ টাকা এবং সয়াবিন ১৮০-১৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর দু-একটি দোকানে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন মিললেও বিক্রি হচ্ছে ১৬৭-১৭০ টাকায়। এছাড়া দু-এক জায়গায় এই একই তেল ১৭৫-১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2019
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি